Posts

Showing posts from August, 2025

মধুমিতার বিয়ের খবরে প্রাক্তন স্বামীর প্রতিক্রিয়া

Image
 মধুমিতার বিয়ের খবরে প্রাক্তন স্বামীর প্রতিক্রিয়া বাংলা টেলিভিশন ও সিনেমার জনপ্রিয় মুখ মধুমিতা সরকার। ২০১৫ সালে তিনি ভালোবেসে বিয়ে করেছিলেন অভিনেতা সৌরভ চক্রবর্তীকে। তবে সেই দাম্পত্য বেশিদিন টেকেনি। ২০১৯ সালে বিচ্ছেদ ঘটে দুজনের। এরপর থেকে দুজনেই নিজের ক্যারিয়ার আর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। দীর্ঘ কয়েক বছর পর নতুন সম্পর্কে জড়ান মধুমিতা। ছোটবেলার বন্ধু দেবমাল্য চক্রবর্তীর সঙ্গে প্রেমের কথা তিনি প্রকাশ্যে আনেন গত বছর দুর্গাপূজার সময়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একসঙ্গে ছবি শেয়ার করেই প্রেমের ঘোষণা দেন অভিনেত্রী। এবার সেই সম্পর্ক আরও একধাপ এগোচ্ছে। ডিসেম্বরেই দেবমাল্যকে বিয়ে করতে চলেছেন মধুমিতা। খবরটি ছড়িয়ে পড়তেই প্রাক্তন স্বামী সৌরভ চক্রবর্তীও জানালেন শুভেচ্ছা। তিনি বলেন, “মধুমিতাকে আমার সাধুবাদ রইল। নতুন জীবনের জন্য অনেক শুভেচ্ছা জানাই। ভালো থাকুক।” উল্লেখ্য, দেবমাল্য পেশায় একজন ইঞ্জিনিয়ার। তাঁর সঙ্গেই জীবনের দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু করতে যাচ্ছেন এই জনপ্রিয় নায়িকা ছবির উৎস ফেসবুক 

মধুমিতা-নীল: সাত বছর পর টেলিভিশনে কামব্যাক, জুটি বাঁধছেন জনপ্রিয় অভিনেতার সঙ্গে

Image
 মধুমিতা-নীল: সাত বছর পর টেলিভিশনে কামব্যাক, জুটি বাঁধছেন জনপ্রিয় অভিনেতার সঙ্গে ছবির উৎস ফেসবুক  বাংলা টেলিভিশনের অন্যতম পরিচিত মুখ মধুমিতা সরকার। বোঝে না সে বোঝে না ধারাবাহিকে যশ দাশগুপ্তর সঙ্গে অভিনয় করে তিনি পৌঁছেছিলেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে। দীর্ঘ বিরতির পর এবার ফের ছোটপর্দায় ফিরতে চলেছেন অভিনেত্রী। প্রায় সাত বছর পর টেলিভিশনে তাঁর কামব্যাকের খবর ইতিমধ্যেই টলিপাড়ায় রটেছে। শোনা যাচ্ছে, লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের নতুন ধারাবাহিক দিয়েই মধুমিতার প্রত্যাবর্তন হতে চলেছে। কুসুমদোলা-এর সাফল্যের পর ফের লীনার গল্পে দেখা যাবে তাঁকে। আর তাঁর বিপরীতে থাকবেন স্টার জলসার জনপ্রিয় মুখ নীল ভট্টাচার্য। এটাই হতে চলেছে নীলের প্রথম কাজ লীনা-শৈবালের প্রযোজনা সংস্থার সঙ্গে। নীলকে শেষবার দর্শকরা দেখেছেন অমর সঙ্গী ধারাবাহিকে। এরপর তিনি মুম্বই গিয়েছিলেন নতুন সুযোগের সন্ধানে। ধারণা করা হয়েছিল, এবার হয়তো হিন্দি ধারাবাহিকেই অভিনয় শুরু করবেন তিনি। তবে তিন মাসের মধ্যে বিশেষ কিছু না হওয়ায় আবার কলকাতায় ফিরছেন অভিনেতা। নতুন সিরিয়ালের কাহিনি নাকি তাঁর ভীষণ ভালো লেগেছে। অন্যদিকে, ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও শিরোনামে রয়েছেন মধুমি...

‎গল্পের নাম: “চতুর্থ তলার অন্ধকার

Image
 ভূমিকাঃ] ‎ ‎১৯৯৮ সাল। ঢাকার একটি পুরনো সরকারি কোয়ার্টার—লোকেরা বলে এখানে একটা ঘর আছে যেটাতে কেউ টিকতে পারে না। কেউ গেলে রাতে ছাদের দরজা খুলে যায়, দেয়ালের মধ্য থেকে কেউ ডাকতে থাকে, আর মুখের সামনে কে যেন নিঃশ্বাস ফেলে। ‎ ‎এই গল্প বলেছিলেন রাশেদ ভাই—তিনি তখন এই কোয়ার্টারের নিরাপত্তা প্রহরী ছিলেন। তিনিই এই ভয়ানক ঘটনাগুলোর সাক্ষী। ‎ ‎[১ম অংশ: চাকরি আর নতুন বাসা] ‎রাশেদ ভাই বলছিলেন, “আমি তখন সদ্য ঢাকায় চাকরি নিয়েছি। স্ত্রী আর এক বছরের বাচ্চা নিয়ে সরকারি কোয়ার্টারে উঠলাম। কিন্তু সমস্যা হলো—আমাকে যে ফ্ল্যাট দেওয়া হলো সেটা চতুর্থ তলায়, ৪/বি নম্বর। আর ঐ ফ্ল্যাটটা খালি ছিল ৭ বছর!” ‎ ‎তবে চাকরি পেয়েই বাসা ফেরত দিতে মন চাইলো না। সাহস করে উঠেই পড়লেন। ‎ ‎প্রথম দুদিন কিছু হয়নি। কিন্তু তৃতীয় রাতে শুরু হয় সব... ‎ ‎[২য় অংশ: দরজার আওয়াজ আর শিশুর কান্না] ‎রাত ২টা। বাচ্চাটা হঠাৎ কাঁদতে শুরু করল। স্ত্রী বললো, “ওর বুকটা যেন ভারী হয়ে গেছে। কেউ যেন চেপে ধরেছে।” ‎ ‎সেই সময় রান্নাঘরের পাশ থেকে “টক...টক...” করে দরজার শব্দ এলো। রাশেদ ভাই টর্চ নিয়ে বের হলেন—কিন্তু বাইরে কেউ নেই। ছাদেও কেউ নেই। ‎ ‎চতুর্থ দি...